ইমাম শাফেই রহিমাহুল্লাহর সাথে একজন মুরজিয়ার বিতর্ক:
:
ইমাম শাফেয়ী: তুমি কোথায় পেলে যে আমল ঈমানের অন্তর্ভুক্ত না ?
মুরজিয়া: আল্লাহর এই কথা থেকে ‘‘যারা ঈমান আনল এবং আমলে সালেহ (উত্তম আমল) করল।’’ (বাকারা: ২৭৭)
এখানে ওয়াও (এবং) দিয়ে ঈমান ও আমলের মধ্যে পার্থক্য হয়েছে। ঈমান হল ক্বওল (কথা) আর আমল হল শরীয়ত।
ইমাম শাফেয়ী: তোমার কাছে ‘ওয়াও’ (উভয় বাক্যের মধ্যে) পার্থক্যকারী..?
মুরজিয়া: জি।
ইমাম শাফেয়ী: তাহলে তো তুমি দুজন মা‘বুদের ইবাদত কর। একজন পূর্বের মা‘বুদ আর একজন পশ্চিমের মা‘বুদ। কারণ আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘‘(তিনি) পশ্চিমের প্রভু এবং পূর্বের প্রভু।’’
তখন লোকটি রেগে গিয়ে বলল: সুবহানাল্লাহ ! আপনি কি আমাকে মূর্তিপূজারী বানিয়ে দিলেন ?
ইমাম শাফেয়ী: বরং তুমি নিজেই নিজেকে তা বানিয়েছ।
লেকটি বলল: কিভাবে ?
ইমাম শাফেয়ী: তোমার এই দাবি দ্বারা যে, ওয়াও পার্থক্যকারী।
তখন লোকটি বলল: তবে আমি যা বলেছি, তার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। বরং আমি শুধু একজন রবেরই ইবাদত করি। আর আমি এ দিনের পরে আর বলব না যে, ওয়াও পার্থক্যকারী। বরং বলব, ঈমান হল- ‘ক্বওল এবং আমল, আর তা বাড়ে এবং কমে’।
.
উৎস: আবু নুআইম আল আসবাহানির ‘হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া তবাক্বতুল আসফিয়া’ (৯/১১০)।
Translation : Jihad
:
ইমাম শাফেয়ী: তুমি কোথায় পেলে যে আমল ঈমানের অন্তর্ভুক্ত না ?
মুরজিয়া: আল্লাহর এই কথা থেকে ‘‘যারা ঈমান আনল এবং আমলে সালেহ (উত্তম আমল) করল।’’ (বাকারা: ২৭৭)
এখানে ওয়াও (এবং) দিয়ে ঈমান ও আমলের মধ্যে পার্থক্য হয়েছে। ঈমান হল ক্বওল (কথা) আর আমল হল শরীয়ত।
ইমাম শাফেয়ী: তোমার কাছে ‘ওয়াও’ (উভয় বাক্যের মধ্যে) পার্থক্যকারী..?
মুরজিয়া: জি।
ইমাম শাফেয়ী: তাহলে তো তুমি দুজন মা‘বুদের ইবাদত কর। একজন পূর্বের মা‘বুদ আর একজন পশ্চিমের মা‘বুদ। কারণ আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘‘(তিনি) পশ্চিমের প্রভু এবং পূর্বের প্রভু।’’
তখন লোকটি রেগে গিয়ে বলল: সুবহানাল্লাহ ! আপনি কি আমাকে মূর্তিপূজারী বানিয়ে দিলেন ?
ইমাম শাফেয়ী: বরং তুমি নিজেই নিজেকে তা বানিয়েছ।
লেকটি বলল: কিভাবে ?
ইমাম শাফেয়ী: তোমার এই দাবি দ্বারা যে, ওয়াও পার্থক্যকারী।
তখন লোকটি বলল: তবে আমি যা বলেছি, তার জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। বরং আমি শুধু একজন রবেরই ইবাদত করি। আর আমি এ দিনের পরে আর বলব না যে, ওয়াও পার্থক্যকারী। বরং বলব, ঈমান হল- ‘ক্বওল এবং আমল, আর তা বাড়ে এবং কমে’।
.
উৎস: আবু নুআইম আল আসবাহানির ‘হিলইয়াতুল আওলিয়া ওয়া তবাক্বতুল আসফিয়া’ (৯/১১০)।
Translation : Jihad